কলকাতায় এলপিজি ডিলারশিপ নিয়ে বিজেপি নেতার বড় ‘দুর্নীতি’!
এলপিজি ডিলারশিপ পাইয়ে দেওয়া সংক্রান্ত বড়সড় ‘দুর্নীতি’র হদিস পেল কলকাতা পুলিশ। আর, সেই দুর্নীতিতে জড়িত থাকার অভিযোগে রণজিৎ মজুমদার নামে রাজ্য বিজেপির এক নেতার নাম উঠে আসে বলে জানিয়েছে ‘আনন্দবাজার পত্রিকা’ । রণজিৎবাবু এ রাজ্যে দলের তরফ থেকে বিভিন্ন কেন্দ্রীয় প্রকল্প দেখভালের দায়িত্বে ছিল। সুনির্দিষ্ট দলীয় পদ হল— গুড গভর্ন্যান্স অ্যান্ড সেন্ট্রাল স্টেট কো-অর্ডিনেটর, পশ্চিমবঙ্গ বিজেপি। বিজেপির রাজ্য কমিটির সদস্য সে। বিধাননগরের প্রাক্তন বিজেপি নেতা অশোক সরকার জোড়াসাঁকো থানায় আগস্ট মাসের শেষ সপ্তাহে অভিযোগ জানায়, এলপিজি (লিকুইড পেট্রোলিয়াম গ্যাস) বা রান্নার গ্যাসের ডিলারশিপ দেওয়া নিয়ে বড়সড় দুর্নীতির ঘটনা ঘটেছে এ রাজ্যে, এবং তাতে জড়িত রয়েছে রাজ্য বিজেপির অনেক নেতা। অশোক সরকার তাঁর লিখিত অভিযোগে দাবি করে, এই গোটা প্রক্রিয়াটা সম্পর্কেই অবহিত ছিল বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ, সুব্রত চট্টোপাধ্যায়ের (সাধারণ সম্পাদক, সংগঠন) মতো রাজ্য বিজেপির শীর্ষ নেতারাও। অভিযোগ, তাদের সঙ্গে আলোচনা করেই রণজিৎ মজুমদার বিভিন্ন জেলা সভাপতিকে ইমেলগুলি পাঠিয়েছিল। যাতে কার্যত পিছনের দরজা দিয়েই এলপিজি ডিলারশিপ পাইয়ে দেওয়া যায় দলের কর্মী-সমর্থকদের। ডিলারশিপ পাইয়ে দেওয়ার বিনিময়ে মোটা টাকার লেনদেন হয় বলেও অভিযোগ রয়েছে। অশোক সরকার তার অভিযোগে রাজ্য বিজেপির কয়েকজন শীর্ষ নেতা ছাড়াও রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সঙ্ঘের দুই শীর্ষ প্রান্ত-প্রচারকের নামও তুলেছে। অভিযোগ, এই দুই প্রচারকও এই দুর্নীতির সঙ্গে সরাসরি যুক্ত।
এলপিজি ডিলারশিপ পাইয়ে দেওয়া সংক্রান্ত বড়সড় ‘দুর্নীতি’র হদিস পেল কলকাতা পুলিশ। আর, সেই দুর্নীতিতে জড়িত থাকার অভিযোগে রণজিৎ মজুমদার নামে রাজ্য বিজেপির এক নেতার নাম উঠে আসে বলে জানিয়েছে ‘আনন্দবাজার পত্রিকা’ । রণজিৎবাবু এ রাজ্যে দলের তরফ থেকে বিভিন্ন কেন্দ্রীয় প্রকল্প দেখভালের দায়িত্বে ছিল। সুনির্দিষ্ট দলীয় পদ হল— গুড গভর্ন্যান্স অ্যান্ড সেন্ট্রাল স্টেট কো-অর্ডিনেটর, পশ্চিমবঙ্গ বিজেপি। বিজেপির রাজ্য কমিটির সদস্য সে। বিধাননগরের প্রাক্তন বিজেপি নেতা অশোক সরকার জোড়াসাঁকো থানায় আগস্ট মাসের শেষ সপ্তাহে অভিযোগ জানায়, এলপিজি (লিকুইড পেট্রোলিয়াম গ্যাস) বা রান্নার গ্যাসের ডিলারশিপ দেওয়া নিয়ে বড়সড় দুর্নীতির ঘটনা ঘটেছে এ রাজ্যে, এবং তাতে জড়িত রয়েছে রাজ্য বিজেপির অনেক নেতা। অশোক সরকার তাঁর লিখিত অভিযোগে দাবি করে, এই গোটা প্রক্রিয়াটা সম্পর্কেই অবহিত ছিল বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ, সুব্রত চট্টোপাধ্যায়ের (সাধারণ সম্পাদক, সংগঠন) মতো রাজ্য বিজেপির শীর্ষ নেতারাও। অভিযোগ, তাদের সঙ্গে আলোচনা করেই রণজিৎ মজুমদার বিভিন্ন জেলা সভাপতিকে ইমেলগুলি পাঠিয়েছিল। যাতে কার্যত পিছনের দরজা দিয়েই এলপিজি ডিলারশিপ পাইয়ে দেওয়া যায় দলের কর্মী-সমর্থকদের। ডিলারশিপ পাইয়ে দেওয়ার বিনিময়ে মোটা টাকার লেনদেন হয় বলেও অভিযোগ রয়েছে। অশোক সরকার তার অভিযোগে রাজ্য বিজেপির কয়েকজন শীর্ষ নেতা ছাড়াও রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সঙ্ঘের দুই শীর্ষ প্রান্ত-প্রচারকের নামও তুলেছে। অভিযোগ, এই দুই প্রচারকও এই দুর্নীতির সঙ্গে সরাসরি যুক্ত।
Comment